অসমাপ্ত গল্প
গল্পঃ অসমাপ্ত গল্প
ছেলেটি একি ভাবে কথা বলেই যাচ্ছে মেয়েটির দিকে। আর মেয়েটি শুনছে।-আজকে একটু দেরিতে ফিরবো। একটা মিটিং আছে। তবে তুমি চিন্তা করো না খুব তাড়াতাড়ি আসার চেষ্টা করব। প্লিজ তুমি রাগ করোনা (মেহেদী)
ছেলেটি কথা বলেই যাচ্ছে। আর মেয়েটি চুপ করে শুনছে।কথা বলতে চায় কিন্তু পারে না। তবে মেয়েটি এখন ছবি হয়ে আছে।তারপরেও যেন সে কথা বলতে চায়। মেয়েটির সাথে রিলেশন শুরু হয়েছিলো ৫ বছর আগে।মেহেদী এখনও বিয়ে করেনি। তবে সে মেয়েটিকে খুব ভালোবাসে এখনো। সে এখন একটা প্রাইভেট কম্পানিতে জব করে। ভালোই আছে।
.
ঠিক ৫ বছর আগের কথা। মেহেদীও সাধারণ ভাবে জীবনযাপন করতো।
.
ছেলেটি একা একা থাকে প্রতিটি মুহূর্ত। সাদা সিধেএকটা ছেলে। অনেকটা লাজুক। ডিপ্লোমায় পড়তো । বন্ধুদের সাথে থাকতে পছন্দ করে কিন্তু সবসময় থাকতে পারে না কারনতার বাসা কলেজ থেকে অনেক দূরে তাই সময় করে ক্লাসটাইম ছাড়া খুব একটা আড্ডা দেয়না। তবে মাঝে মাঝেএকটা ভালো বন্ধুর সাথে দেখা করে নাফিজ ওই ওর কলেজের বেস্ট ফ্রেন্ড।
.
আর বাড়িতে গেলে তার
আরেকটা বেস্ট ফ্রেন্ড এর সাথে থাকে নাম ইমরান। ওদের কখনো আলাদা দেখা যায় না যখন গ্রামে থাকে। যাই হোক ভালো লাগছিলোনা মেহেদীর। ফোন টা অন করে ফেইসবুকে ঢুকলো। তার আইডি তে রিকুয়েস্ট থাকে সবসময় কমপক্ষে ২ টা বা ৩ টা। আজকেও তার
ব্যাতিক্রম নয় সর্বপ্রথম ছিল অজানা রাজকুমারী এর রিকুয়েস্ট। একসেপ্ট করল সাথে সাথেই মেসেজ আসল -
"এত সময় লাগে রিকুয়েস্ট একসেপ্ট করতে?" সে উত্তর দিল কে আপনি?
-আমি যেই হই তাতে আপনার কি? যাই হোক কেমন আছেন?
-মেহেদীর বুকে বিদ্যুৎ চমকানোর মত একটা আঘাত লাগল,
কে ইনি? অনেক কষ্টে উত্তর করল ভালো।
-শুধু ভালো নাকি বেশি ভালো?
-মোটামুটি।
-ইফতার করছেন?
-হ্যা। আপনি?
-হ্যা করলাম।
-নামায পড়ছেন?
-হ্যা।
-মিথ্যা কথা পড়ে নেন..
-এইবার মেহেদী ভাবলো তার পরিচিত কেউ তার সাথে মজা করছে নাতো? সে বলল আপনি কিভাবে বুঝলেন আমি নামাজ পড়িনি?
-মাত্রই আজান দিলো।
-ওহ তাই তো।
.
ফেইসবুক থেকে বের হলো, ভালো
লাগছে না।
তাড়াতাড়ি মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে বাহিরে বের হলো। তার এক ফ্রেন্ড
এর সাথে ঘুরে ফিরে তারাবির নামায পড়ে বাসায় ফেরে। রাতে আবার ফেইসবুকে ঢুকল অজানা রাজকুমারী আবারো একটিভ। মেসেজ করল
- হুট করে বের হয়ে গেলেন কেন?
-ভালো লাগছিলো না।
-আমার সাথে কথা বলতে ভালো লাগছিলো না? - আরে নামাজে গিয়েছিলাম সেটা বোঝেন না?
মেহেদী বুঝে উঠতে পারছিলো না এটা ফেইক কিনা?
-তার পরেও কথা বলত কথা শেয়ার করত। (যদি ফেইক ও হয় তাতে তার কি? সে তো আর খারাপ কিছু বলছে না। এইসব ভাবছে মেহেদী)
-হঠাৎ একদিন রাতে মেয়েটি ভয়েস মেসেজ এ গুড নাইট বলে। মেহেদী তখন কিছুটা বুঝতে পারে যে সেটা রিয়াল আইডি। মেয়েটি প্রায় সময়ই ভয়েস এসএম এস করতো।
.
তারা অনেকটাই ক্লোজ হয় এই অল্প সময়ে। এবং আরো কিছুদিন যাওয়ার পর মেয়েটি ফোন নাম্বার চাইলো।যেহেতু অনেকদিন ধরে কথা বলে তাই মেহেদী দিলো। পরের দিন সকালে একটা অচেনা নাম্বার থেকে ফোন আসে। রিসিভ করল -হ্যালো!
-হ্যালো কেমন আছো?
-ভালো কে বলছেন?
-আমি অজানা রাজকুমারী!
-ওহ আপনি?
-হ্যা
মেহেদীর বিশ্বাস হচ্ছিলো না যে একটা মেয়ের সাথে ফেইসবুকে পরিচয় সে তাকে কল দিয়েছে।
বর্তমানে এরকমটা খুব কমই হয়।
-কেমন আছেন? (রাজকুমারী)
-হ্যা ভালো তুমি?
-হ্যা ভালো।
-আচ্ছা তোমার নাম টা কি?
-এতোদিন নাম জিজ্ঞেস করার কথা মনে ছিলো না?
-না মানে এমনি ই।
-মাইসা
-ওহ সুন্দর নাম।
-তাই নাকি
-হ্যা,আপনার পরিবারে কে কে থাকে?
-আমি,মা,বাবা,আর আপনার?
-আমি আমি মা বাবা আর দুটি ছোটো বোন
-ওহ হ্যাপি ফ্যামিলি।(মাইসা)
-হুম, তা বলতে পারেন।
.
ঠিক ৫ বছর আগের কথা। মেহেদীও সাধারণ ভাবে জীবনযাপন করতো।
.
ছেলেটি একা একা থাকে প্রতিটি মুহূর্ত। সাদা সিধেএকটা ছেলে। অনেকটা লাজুক। ডিপ্লোমায় পড়তো । বন্ধুদের সাথে থাকতে পছন্দ করে কিন্তু সবসময় থাকতে পারে না কারনতার বাসা কলেজ থেকে অনেক দূরে তাই সময় করে ক্লাসটাইম ছাড়া খুব একটা আড্ডা দেয়না। তবে মাঝে মাঝেএকটা ভালো বন্ধুর সাথে দেখা করে নাফিজ ওই ওর কলেজের বেস্ট ফ্রেন্ড।
.
আর বাড়িতে গেলে তার
আরেকটা বেস্ট ফ্রেন্ড এর সাথে থাকে নাম ইমরান। ওদের কখনো আলাদা দেখা যায় না যখন গ্রামে থাকে। যাই হোক ভালো লাগছিলোনা মেহেদীর। ফোন টা অন করে ফেইসবুকে ঢুকলো। তার আইডি তে রিকুয়েস্ট থাকে সবসময় কমপক্ষে ২ টা বা ৩ টা। আজকেও তার
ব্যাতিক্রম নয় সর্বপ্রথম ছিল অজানা রাজকুমারী এর রিকুয়েস্ট। একসেপ্ট করল সাথে সাথেই মেসেজ আসল -
"এত সময় লাগে রিকুয়েস্ট একসেপ্ট করতে?" সে উত্তর দিল কে আপনি?
-আমি যেই হই তাতে আপনার কি? যাই হোক কেমন আছেন?
-মেহেদীর বুকে বিদ্যুৎ চমকানোর মত একটা আঘাত লাগল,
কে ইনি? অনেক কষ্টে উত্তর করল ভালো।
-শুধু ভালো নাকি বেশি ভালো?
-মোটামুটি।
-ইফতার করছেন?
-হ্যা। আপনি?
-হ্যা করলাম।
-নামায পড়ছেন?
-হ্যা।
-মিথ্যা কথা পড়ে নেন..
-এইবার মেহেদী ভাবলো তার পরিচিত কেউ তার সাথে মজা করছে নাতো? সে বলল আপনি কিভাবে বুঝলেন আমি নামাজ পড়িনি?
-মাত্রই আজান দিলো।
-ওহ তাই তো।
.
ফেইসবুক থেকে বের হলো, ভালো
লাগছে না।
তাড়াতাড়ি মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে বাহিরে বের হলো। তার এক ফ্রেন্ড
এর সাথে ঘুরে ফিরে তারাবির নামায পড়ে বাসায় ফেরে। রাতে আবার ফেইসবুকে ঢুকল অজানা রাজকুমারী আবারো একটিভ। মেসেজ করল
- হুট করে বের হয়ে গেলেন কেন?
-ভালো লাগছিলো না।
-আমার সাথে কথা বলতে ভালো লাগছিলো না? - আরে নামাজে গিয়েছিলাম সেটা বোঝেন না?
মেহেদী বুঝে উঠতে পারছিলো না এটা ফেইক কিনা?
-তার পরেও কথা বলত কথা শেয়ার করত। (যদি ফেইক ও হয় তাতে তার কি? সে তো আর খারাপ কিছু বলছে না। এইসব ভাবছে মেহেদী)
-হঠাৎ একদিন রাতে মেয়েটি ভয়েস মেসেজ এ গুড নাইট বলে। মেহেদী তখন কিছুটা বুঝতে পারে যে সেটা রিয়াল আইডি। মেয়েটি প্রায় সময়ই ভয়েস এসএম এস করতো।
.
তারা অনেকটাই ক্লোজ হয় এই অল্প সময়ে। এবং আরো কিছুদিন যাওয়ার পর মেয়েটি ফোন নাম্বার চাইলো।যেহেতু অনেকদিন ধরে কথা বলে তাই মেহেদী দিলো। পরের দিন সকালে একটা অচেনা নাম্বার থেকে ফোন আসে। রিসিভ করল -হ্যালো!
-হ্যালো কেমন আছো?
-ভালো কে বলছেন?
-আমি অজানা রাজকুমারী!
-ওহ আপনি?
-হ্যা
মেহেদীর বিশ্বাস হচ্ছিলো না যে একটা মেয়ের সাথে ফেইসবুকে পরিচয় সে তাকে কল দিয়েছে।
বর্তমানে এরকমটা খুব কমই হয়।
-কেমন আছেন? (রাজকুমারী)
-হ্যা ভালো তুমি?
-হ্যা ভালো।
-আচ্ছা তোমার নাম টা কি?
-এতোদিন নাম জিজ্ঞেস করার কথা মনে ছিলো না?
-না মানে এমনি ই।
-মাইসা
-ওহ সুন্দর নাম।
-তাই নাকি
-হ্যা,আপনার পরিবারে কে কে থাকে?
-আমি,মা,বাবা,আর আপনার?
-আমি আমি মা বাবা আর দুটি ছোটো বোন
-ওহ হ্যাপি ফ্যামিলি।(মাইসা)
-হুম, তা বলতে পারেন।
.
এভাবে কাটে আরো কিছুদিন তারা প্রতিদিনই প্রায় কথা বলত মাইসার সাথে। এরপর মেহেদী খেয়াল করল মাইসার সাথে কথা না বললে ব মাইসা তাকে মনে না করলে তার খারাপ লাগে। সে বেশ চিন্তায় পরে গেল। সে কি তাহলে মাইসার প্রতি দূর্বল হয়ে পড়েছে? এইসব চিন্তা করতে লাগলো।এরই মধ্যে মাইসা কল দিলো,অনেক ক্ষন কথা বলল তারা। মাইসার সাথে কথা না বললে মেহেদীর
পেটের ভাত হজম হত না।সে চিন্তা করতে লাগলো মাইসা কি এরকম ভাবে? নাকি শুধু বন্ধু ভাবে।
.
মাইসাও ঠিক একইরকম ভাবতো। তারা কেউ কাউকে প্রপোজ না করেই একে অপরকে মনে মনে ভালোবেসে যায়। এবং একসময় তারা একে অন্যকে বলে ফেলে এবং প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
যত দিন যায় তাদের একে অপরের ভালোবাসা আরো কঠিন হয়। কারণ তাদের প্রেমে ছিলো অজস্র বিশ্বাস ।
একদিন মাইসা বলল আমি যদি হাড়িয়ে যাই তুমি কি করবে?
এরকম বল না, আমি পাগল হয়ে যাবো।
মাইসা মিষ্টি হেসে বলল তাহলে আমার কি হবে?
.
দিন যায় আর চলতে থাকে তাদের দুষ্টু মিষ্টি প্রেমের কাহিনী। মেহেদী কখনো মাইসা ককে দেখতে চায় নি। কিন্তু নিঃসার্থ ভাবে ভালোবাসে মেয়েটিকে। মাইসা একদিন জিজ্ঞেস করল আচ্ছা আমি যদি দেখতে অনেক খারাপ হই? তাহলে তুমি আমাকে ভালোবাসবে তো? মেহেদী বলল আমি তোমাকে না দেখেই ভালোবাসি কোনদিন দেখতে চাইনি এর থেকে বড় প্রমান আর কি চাও? মাইসা জানে যে মেহেদী তাকে প্রচন্ড ভালোবাসে কিন্তু তারপরেও দুষ্টুমি করে।
.
এভাবে কেটে যায় কয়েক মাস। হঠাৎ একদিন মাইসার
ফোন বন্ধ। মেহেদী বার বার ট্রাই করছে কিন্তু বন্ধ। সে বেশ চিন্তায় পড়ে গেলো। আর যাই হোক মাইসা মেহেদীর সাথে কথা না বলে থাকতে পারেনা। কি হলো মেয়েটির? মেহেদী দিশেহারা হয়ে পড়ল। সে মাইসাকে হারানোর কথা চিন্তাও করতে পারে না। তাই অনেক ভয় পাচ্ছিলো। মাইসা কি তাকে ভুলে গেলো? সে কি তার সাথে মজা করেছে? এরকম হাজার প্রশ্ন তার মাথায় ঘুরপাক খায়। তার জীবন টা যেন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিলো। খেতে ইচ্ছে করেনা ঘুম আসেনা।
.
প্রায় ১ সপ্তাহ হয়ে গেলো মাইসার সাথে কোনো যোগাযোগ নেই। মেহেদী ভাবলো হয়ত মজাই করেছে আমার সাথে। প্রেমের নাটক করেছে আমার সাথে। তাই ব্যাপারটা ভুলতে চেষ্টা করল কিন্তু তা পারেনি কারন সে মেয়েটিকে সত্যি ভালোবাসতো।
পেটের ভাত হজম হত না।সে চিন্তা করতে লাগলো মাইসা কি এরকম ভাবে? নাকি শুধু বন্ধু ভাবে।
.
মাইসাও ঠিক একইরকম ভাবতো। তারা কেউ কাউকে প্রপোজ না করেই একে অপরকে মনে মনে ভালোবেসে যায়। এবং একসময় তারা একে অন্যকে বলে ফেলে এবং প্রেমের বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
যত দিন যায় তাদের একে অপরের ভালোবাসা আরো কঠিন হয়। কারণ তাদের প্রেমে ছিলো অজস্র বিশ্বাস ।
একদিন মাইসা বলল আমি যদি হাড়িয়ে যাই তুমি কি করবে?
এরকম বল না, আমি পাগল হয়ে যাবো।
মাইসা মিষ্টি হেসে বলল তাহলে আমার কি হবে?
.
দিন যায় আর চলতে থাকে তাদের দুষ্টু মিষ্টি প্রেমের কাহিনী। মেহেদী কখনো মাইসা ককে দেখতে চায় নি। কিন্তু নিঃসার্থ ভাবে ভালোবাসে মেয়েটিকে। মাইসা একদিন জিজ্ঞেস করল আচ্ছা আমি যদি দেখতে অনেক খারাপ হই? তাহলে তুমি আমাকে ভালোবাসবে তো? মেহেদী বলল আমি তোমাকে না দেখেই ভালোবাসি কোনদিন দেখতে চাইনি এর থেকে বড় প্রমান আর কি চাও? মাইসা জানে যে মেহেদী তাকে প্রচন্ড ভালোবাসে কিন্তু তারপরেও দুষ্টুমি করে।
.
এভাবে কেটে যায় কয়েক মাস। হঠাৎ একদিন মাইসার
ফোন বন্ধ। মেহেদী বার বার ট্রাই করছে কিন্তু বন্ধ। সে বেশ চিন্তায় পড়ে গেলো। আর যাই হোক মাইসা মেহেদীর সাথে কথা না বলে থাকতে পারেনা। কি হলো মেয়েটির? মেহেদী দিশেহারা হয়ে পড়ল। সে মাইসাকে হারানোর কথা চিন্তাও করতে পারে না। তাই অনেক ভয় পাচ্ছিলো। মাইসা কি তাকে ভুলে গেলো? সে কি তার সাথে মজা করেছে? এরকম হাজার প্রশ্ন তার মাথায় ঘুরপাক খায়। তার জীবন টা যেন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিলো। খেতে ইচ্ছে করেনা ঘুম আসেনা।
.
প্রায় ১ সপ্তাহ হয়ে গেলো মাইসার সাথে কোনো যোগাযোগ নেই। মেহেদী ভাবলো হয়ত মজাই করেছে আমার সাথে। প্রেমের নাটক করেছে আমার সাথে। তাই ব্যাপারটা ভুলতে চেষ্টা করল কিন্তু তা পারেনি কারন সে মেয়েটিকে সত্যি ভালোবাসতো।
১ সপ্তাহ পরে তার ফোনে অচেনা নাম্বার
থেকে একটা কল আসে। ধরতে ইচ্ছে করছলো না। তার পরেও ধরল, ওপাশ থেকে একটি মেয়ের গলা
- হ্যালো মেহেদী ভাইয়া বলছেন?
-হ্যা
-আমি মাইসার বন্ধু।
-মাইসা কোথায় ওর ফোন বন্ধ কেন হাজার টা প্রশ্ন করল মেহেদী।
-মেয়েটি কাঁদো কাঁদো স্বরে বললো ভাইয়া মাইসা আর নেই ঠিক ১ সপ্তাহ আগে রাস্তায় এক দূর্ঘটনায় মাইসা মারা গেছে। আমি আপনাদের কথা জানতাম তাই অনেক খুজে নাম্বার টা কালেক্ট করে আপনাকে ফোন দিলাম।
-মেহেদী আকাশ থেকে পড়ল এটা শোনার জন্য সে প্রস্থুত ছিল না। হাত থেকে ফোন টা পড়ে গেল চোখ বেয়ে পড়তে লাগলো বৃষ্টির ধারা। সে জীবনে এতবড় আঘাত কখনো পায়নি। সে নিজেকে কিছুতেই শান্তনা দিতে পারছিলো না। বুঝতে পারছিলো না সে কি করবে?
তাদের প্রেমের গল্প এখানেই শেষ হয়ে যায় কিন্তু চলতে। থাকে মেহেদীর চোখের কোনের জলধারা। মেহেদী মেয়েটির কাছ থেকে এড্রেস নিয়ে চলে গেলো সেই বাড়িতে। গিয়েই দেখলো বাড়ির সামনে নতুন একটা কবর। মেহেদীর বুঝতে আর বাকি রইল না।কবরের পাশে গিয়ে শুধু হাউমাউ করে কাদঁতে থাকলো
.
বিঃ দ্রঃ কিছু গল্পের শেষ টা মিল নাই থাকতে পারে । একটা দূর্ঘটনার জন্য কখনোই জীবন থেমে থাকতে পারে না। তাই শেষ টুকু মানিয়ে নিয়ে জীবন পথে চলাই হলো প্রকৃত ভালোবাসা। বেচে থাকুক ভালোবাসা।
থেকে একটা কল আসে। ধরতে ইচ্ছে করছলো না। তার পরেও ধরল, ওপাশ থেকে একটি মেয়ের গলা
- হ্যালো মেহেদী ভাইয়া বলছেন?
-হ্যা
-আমি মাইসার বন্ধু।
-মাইসা কোথায় ওর ফোন বন্ধ কেন হাজার টা প্রশ্ন করল মেহেদী।
-মেয়েটি কাঁদো কাঁদো স্বরে বললো ভাইয়া মাইসা আর নেই ঠিক ১ সপ্তাহ আগে রাস্তায় এক দূর্ঘটনায় মাইসা মারা গেছে। আমি আপনাদের কথা জানতাম তাই অনেক খুজে নাম্বার টা কালেক্ট করে আপনাকে ফোন দিলাম।
-মেহেদী আকাশ থেকে পড়ল এটা শোনার জন্য সে প্রস্থুত ছিল না। হাত থেকে ফোন টা পড়ে গেল চোখ বেয়ে পড়তে লাগলো বৃষ্টির ধারা। সে জীবনে এতবড় আঘাত কখনো পায়নি। সে নিজেকে কিছুতেই শান্তনা দিতে পারছিলো না। বুঝতে পারছিলো না সে কি করবে?
তাদের প্রেমের গল্প এখানেই শেষ হয়ে যায় কিন্তু চলতে। থাকে মেহেদীর চোখের কোনের জলধারা। মেহেদী মেয়েটির কাছ থেকে এড্রেস নিয়ে চলে গেলো সেই বাড়িতে। গিয়েই দেখলো বাড়ির সামনে নতুন একটা কবর। মেহেদীর বুঝতে আর বাকি রইল না।কবরের পাশে গিয়ে শুধু হাউমাউ করে কাদঁতে থাকলো
.
বিঃ দ্রঃ কিছু গল্পের শেষ টা মিল নাই থাকতে পারে । একটা দূর্ঘটনার জন্য কখনোই জীবন থেমে থাকতে পারে না। তাই শেষ টুকু মানিয়ে নিয়ে জীবন পথে চলাই হলো প্রকৃত ভালোবাসা। বেচে থাকুক ভালোবাসা।
এই গল্পটির উপরে একটি শর্ট ফিল্ম বানানো হয়েছে আপনারা চাইলে দেখে আসতে পারেনঃ https://www.youtube.com/watch?v=n2OXJkFOFP4
রাইটারঃ
Mehedi Mehran Follow Me
Comments
Post a Comment